১৬ই সেপ্টেম্বর বিদ্যালয় বন্ধের নোটিশ ২৬ই আগস্ট বিদ্যালয় বন্ধের নোটিশ ভর্তি চলছে ! ভর্তি উৎসব ২০২৪ দশম শ্রেনীর নির্বাচনী পরীক্ষা ফলাফল ২০২৩ এস.এস.সি নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২৩

Home

সভাপতির উক্তি ​

প্রধান শিক্ষকের উক্তি

এ বি তাজুল ইসলাম (এমপি)

মাননীয় সংসদ সদস্য (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬)

শিক্ষা মানব জীবনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক। এটি আমাদের মানসিক এবং দানশীল সম্পদ তৈরি করে। শিক্ষা না হলে জীবন অসম্পূর্ণ মনে হয়ে যায়, শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ পৃথিবীর চারপাশের জগৎ সম্পর্কে জানতে পারে এবং নতুন দিকে চলতে পারে শিক্ষা আমাদের জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা, সামাজিক সম্পর্ক, এবং চাকরির সুযোগের দিকে একটি মাধ্যম সরবরাহ করে। এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে এবং নিজেকে আরও সমৃদ্ধ করে। শিক্ষা একটি নির্ভরশীল প্রক্রিয়া, যা প্রাপ্তির জন্য সমর্পণ এবং পরিশ্রম প্রয়োজন করে। সঠিক শিক্ষা পেতে সঠিক উপদেশকের সাথে সাথে মিলানো গুরুত্বপূর্ণ।

শিক্ষা যদি সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ নাগরিকের হাতে পৌঁছে, তবে সমাজ আরও উন্নত হতে পারে। শিক্ষিত লোকরা সমস্যার সমাধানে এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে নতুন আবিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। সবশেষে, শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির মধ্যে একটি সামাজিক সমর্থন স্ত্রীতা তৈরি করে, যা ন্যায্যতা, সামাজিক সমর্থন, এবং মানবিক সম্পর্কের প্রতি সজীব উদ্দৃতি দেয়। সমগ্র বিশ্বে শিক্ষার মাধ্যমে আমরা সামাজিক সমর্থন এবং ন্যায্যতার দিকে এগিয়ে যেতে পারি এবং একটি উন্নত ও সামর্থ্যপূর্ণ সমাজ গঠন করতে সাহায্য করতে পারি।

মুহাঃ আবুল মনসুর (উপজেলা নির্বাহী অফিসার)

সভাপতি

শিক্ষা মানব জীবনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক। এটি আমাদের মানসিক এবং দানশীল সম্পদ তৈরি করে। শিক্ষা না হলে জীবন অসম্পূর্ণ মনে হয়ে যায়, শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ পৃথিবীর চারপাশের জগৎ সম্পর্কে জানতে পারে এবং নতুন দিকে চলতে পারে শিক্ষা আমাদের জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা, সামাজিক সম্পর্ক, এবং চাকরির সুযোগের দিকে একটি মাধ্যম সরবরাহ করে। এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে এবং নিজেকে আরও সমৃদ্ধ করে। শিক্ষা একটি নির্ভরশীল প্রক্রিয়া, যা প্রাপ্তির জন্য সমর্পণ এবং পরিশ্রম প্রয়োজন করে। সঠিক শিক্ষা পেতে সঠিক উপদেশকের সাথে সাথে মিলানো গুরুত্বপূর্ণ।

শিক্ষা যদি সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ নাগরিকের হাতে পৌঁছে, তবে সমাজ আরও উন্নত হতে পারে। শিক্ষিত লোকরা সমস্যার সমাধানে এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে নতুন আবিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। সবশেষে, শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির মধ্যে একটি সামাজিক সমর্থন স্ত্রীতা তৈরি করে, যা ন্যায্যতা, সামাজিক সমর্থন, এবং মানবিক সম্পর্কের প্রতি সজীব উদ্দৃতি দেয়। সমগ্র বিশ্বে শিক্ষার মাধ্যমে আমরা সামাজিক সমর্থন এবং ন্যায্যতার দিকে এগিয়ে যেতে পারি এবং একটি উন্নত ও সামর্থ্যপূর্ণ সমাজ গঠন করতে সাহায্য করতে পারি।

প্রধান শিক্ষকের উক্তি

নূর মুহম্মদ জমদ্দার

প্রধান শিক্ষক

উন্নয়নের মূল উপকরন হলো দক্ষ জনবল। জনসম্পদ তথা মানব সম্পদকে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকার সকল কর্ম পরিকল্পনা এগিয়ে নিচ্ছে জ্ঞান ভিত্তিক এবং বৃত্তি মূলক শিক্ষার উপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করে দেশে একটি বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষানীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এক বিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ মাত্রা অর্জন সহ রূপ কল্প ২০২০-২১ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অত্র বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সকলের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

বিশ্বায়নে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন প্রজন্মকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে জাতীয় সম্পদে রূপান্তরিত করার প্রয়াসে – জ্ঞান বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার সাথে তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে নানাবিধ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে, যা আজ বাস্তবায়নের ধারপ্রান্তে। তাই সু-শিক্ষা বিস্তারের পাশাপাশি মানব মনের শাররীক, মানসিক ও নৈতিক বিকাশ সাধন সহ নতুন প্রজন্মকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে জাতীয় সম্পদের রূপান্তরিত করতে অংশীজনদের সাথে একযুগে কাজ করে যাব।

    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।

বিদ্যালয়ের ইতিহাস

rupasdi brindaban high school
rupasdi brindaban high school

বিংশ শতকের গোড়ার দিকে মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র তিতাস নদীত্রয় সৃষ্ট উর্বরভূমিকে কেন্দ্র করে এই অঞ্চলে পূর্ব বাঞ্ছারামপুরের রূপসদী, ভেলানগর, হোগলাকান্দা, খাগকান্দা, ফরদাবাদ, দরিকান্দি, গকুলনগর, খাল্লা, বাহাদুরপুর, মধ্যনগর, কাঞ্চনপুর, মাসিমনগর, দরিভেলানগর, ছয়ফুল্লাকান্দি, পাড়াতলী, শরীফপুর, ফাতেহপুর, মিরপুর,আশ্রাফবাদ সহ ১৯ টি গ্রামের অসংখ্য মানুষের শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করণের  লক্ষে অত্র এলাকার দুই জন ধর্নাঢ্য ব্যক্তি যারা সম্পর্কে চাচাত ভাই বাবু মহিম চন্দ্র্য রায় ও বাবু হরিমোহন রায় তাদের দাদা বৃন্দাবন সাহার নামে  ১৯১৫ সালের ১০ ই জানুয়ারি রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯১৭ সালে অত্র বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায়  অংশগ্রহন করে। ০১-০১-১৯১৮ ইং তারিখ হতে বিদ্যালয়টি স্বীকৃতি প্রাপ্ত হয়।

প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়টি এলাকার শিক্ষা বিস্তারে ও সমাজ গঠনে তাৎপর্যপূর্ন  অবদান রেখে চলছে। ঐতিহ্যের দিক দিয়ে প্রাচীন এই বিদ্যালয়টি দেশ ও জাতিকে উপহার দিয়েছে অসংখ্য সুযোগ্য আলোকিত সন্তান যারা দেশ, জাতি, সমাজ ও মানুষের কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত করেছেন। প্রতিষ্ঠানটি জন্মলগ্ন থেকে ভালো ফলাফলের পাশাপাশি শিল্প, সাহিত্য, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলছে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অত্র বিদ্যালয়টি মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং সেন্টার হিসেবে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশ মাতৃকাকে রক্ষায় উৎসাহিত করেছিল।

বর্তমানে এই বিদ্যালয়টি ঐতিহ্যের শতবর্ষ পেরিয়ে পূর্ণতা পেয়েছে। সক্রটিসের একাডেমি প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যেই অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছিল তা আজ সভ্যতার ফুল ফুটিয়ে এই অঞ্চলের আলোকিত মানুষ গড়ার এক অনন্য, অপ্রতিদ্বন্দী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে জায়গা করে নিয়েছে। জ্ঞানের গরিমায়, পাণ্ডিত্যের মহিমায়, সাহিত্যের ভাবনায় একদা যে অঞ্চল ছিল সকলের অহংকার তার প্রায় পুরো কৃতিত্ব এই বিদ্যালয়ের।

Follow us on Facebook

School Event

Days
Hours
Minutes
Seconds
Follow us on Facebook

আমাদের সম্পর্কে মতামত

Eduman Bancharampur
Eduman BancharampurEduman Bancharampur
আধুনিকতার চোঁয়ার মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়। আমরা তাদের সহযোগী হতে পেরে আনন্দিত ও গর্বিত।